Friday 30 September 2016

নিজের পছন্দের সুর দিন উইন্ডোজ এক্সপির Startup ও Shutdown এ

নিজস্ব সুরে এবার বেজে উঠুক আপনার কম্পিউটারের Startup ও Shutdown। চাইলেই আপনি আপনার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সুর বদল করতে পারেন। এজন্য Wav ফাইল নির্বাচন করতে হবে। তবে ফাইলটির আকার ১ মেগাবাইটের মধ্যে হতে হবে।

যেভাবে পছন্দের সুর দিবেনঃ

আপনার পছন্দের সুরটি অন্য ফরমেটে থাকলে Wav এ রূপান্তরিত করে নিন। এবার পছন্দের সুরটি Windows XP ও Windows XP Shutdown নামে সেভ করুন।

এবার ফাইল দুটি কপি করে  C:/Windows/Media তে পেষ্ট করলেই তা উইন্ডোজের সুর হিসেবে বাজবে।

Sunday 25 September 2016

উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ এ My Computer, Recycle Bin ইত্যাদি আইকনগুলো Desktop Screen এ নিয়ে আসুন সহজেই।

সবাইকে জানাই আমার আন্তরিক সালাম ও শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। কাজের কথায় আসি..
আজ আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে উইন্ডোজ ৭ উইন্ডোজ ৮  এ My Computer এর আইকন ডেক্সটপ স্ক্রিনে নিয়ে আসতে হয়। এটা হয়তো অনেকেই জানেন,  কিন্তু যারা জানেন না তাদের জন্য এটি কাজে দিবে। যাই হোক শুরু করা যাক।

প্রথম এ Desktop স্ক্রিনে মাউসের Right Button এ Click করে Personalize এ Click করুন। সেখান থেকে Change Desktop Icons এ Click করুন। 


তারপর Computer, Netwerk, Recyle Bin, User Files, Control Panel এর মধ্যে যেগুলো আপনার প্রয়োজন তা সিলেক্ট করুন।


সবশেষে Ok Click করে বেরিয়ে আসুন। ব্যস কাজ শেষ। ডেক্সটপে দেখুন আপনার পছন্দের আইকনগুলো চলে এসেছে।


টিউনটি পডার জন্য ধন্যবাদ।

Friday 23 September 2016

উইন্ডোজ ১০ এর অটো আপডেট বন্ধ করতে পারছেন না? তাহলে দেখুন কিভাবে খুব সহজে আপডেট বন্ধ।করবেন।

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করছি তারা সব সময় আশা করি আমাদের কম্পিউটারটি সব সময় আপডেট থাকবে। আর ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে মাইক্রোসফট তাদের বানানো "উইন্ডোজ" আপডেটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন নতুন চমক নিয়ে সামনে আসার চেষ্টা করে। বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অপারেটিং সিষ্টেম হলো
"উইন্ডোজ ১০"। যা সবচেয়ে বেশি চমৎকার ফিচার সমৃদ্ধ করে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু উইন্ডোজের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী আপডেট নিতে চাইবে সেটাই স্বাভাবিক নিয়ম।

আপডেট মানে ডেভেলপার উইন্ডোজে নতুন কিছু যুক্ত করলে আপনার সিস্টেম সেটা নেওয়ার চেষ্টা করে। আপনি চাইলে উইন্ডোজের অটো আপডেট বন্ধ করতে পারবেন। উইন্ডোজ ১০ এর আপডেট বন্ধ করার সিস্টেমটা আগের উইন্ডোজগুলোর মতো না। তাই অনেকে অটো আপডেট বন্ধ করার অপশন পাচ্ছেন না। আর অপরদিকে উইন্ডোজের অটো আপডেট চালু থাকার ফলে যারা মোডেম দিয়ে ইন্টারনেট চালান তাদের ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক ডাটা কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে নানা ধরনের সমস্যার মুখে পরছেন অনেকেই।

অটো আপডেট বন্ধ করার নিয়মঃ

১। প্রথমে আপনার কম্পিউটারের মাই কম্পিউটার আইকনে মাউস রেখে মাউসের বাম বাটনে প্রেস করেন তাহলে কম্পিউারের প্রোপ্রারটিজ দেখাবে। সেখান থেকে Manage এ ক্লিক করুন।

২। এবার একটা একটা উইন্ডো ওপেন হবে। একেবারে  বাম পাশে দেখুন Services and Application নামে একটা ফাংশন আছে, সেখানে ক্লিক করেন।

৩। তারপর ডানপাশের Services লেখায় ক্লিক করুন।

৪। এবার একটু অপেক্ষা করুন, তারপর মাউস টেনে একেবারে নিচে নেমে যান। উইন্ডোজ আপডেট নামে একটা ফাংশন দেখবেন, ওটাতে ক্লিক করুন।

৫। দেখবেন সেখানে অটোমেটিক আপডেট সিলেক্ট করা আছে, আপনি Automatic লেখার উপর মাউস নিন।
এবার ডিজেবল সিলেক্ট করে OK তে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।

ব্যস, এখন থেকে আর আপনার কম্পিউটার আপডেট চাইবেনা। আর আপনার মেগাবাইটও।কাটবে না।

স্ট্রোক আটকানোর সহজ উপায়

যদি আপনি এমন কোন পরিস্থিস্তির সম্মুখীন হন যেখানে রোগীর স্ট্রোক হতে শুরু হয়েছে, তখন প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এই পন্থা অবলম্বন করতে পারেন। চীনা অধ্যাপকরা বলছেন, যদি কারো স্ট্রোক হচ্ছে দেখেন তাহলে আপনাকে এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে সহজেই স্ট্রোক আটকাতে পারবেন।

যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়, তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়। তখন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়। যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হতে পারে। তখন ভালো হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাইর সুই থাকলেও চলবে। কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে সুইটি জীবাণুমুক্ত হয়।

তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন। এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।

এবার ১০ আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন, দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।

যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন, যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায়। এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে। তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত
পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না।

যতক্ষণ না রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হচ্ছে অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।

জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে
ব্যবহার হয়ে আসছে। এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ ১০০% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।

তাই আপনার সামনের মানুষটিকে এই চিকিৎসার মাধ্যমে আরোগ্য লাভে সহায়তা করুন।

স্ট্রোক আটকানোর সহজ উপায়

 আপনি এমন কোন পরিস্থিস্তির সম্মুখীন হন যেখানে রোগীর স্ট্রোক হতে শুরু হয়েছে, তখন প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এই পন্থা অবলম্বন
করতেই পারেন। চীনা অধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে দেখেন তাহলে আপনাকে এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তখন তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়। এই সময় মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।

যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে। রক্তক্ষরণ হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে,
কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয় এবং তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন। এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়,
কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে
যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।

এবার ১০ আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে। যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে। তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান।কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ। আর বিকৃত হবে না। 

যতক্ষণ না রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হচ্ছে অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেই যথাসম্ভব।তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান। 

জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ, ১০০% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।।তাই আপনার সামনের মানুষটিকে এই চিকিৎসার মাধ্যমে আরোগ্য লাভে সহায়তা করুন।

Friday 16 September 2016

শিক্ষণীয় গল্প-০১

এক ফোঁটা মধু মাটিতে পড়ে আছে। একটি ছোট্ট পিপীলিকা পাশ দিয়ে যাচ্ছিল, মধুর ঘ্রাণ নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড়ালো। ভাবলো একটু মধু খেয়ে নেই তার পর না হয় সামনে যাব। এক চুমুক খেলো। বাহ! খুব মজাতো! আর একটু খেয়ে নেই। আরেক চুমুক খেলো। তারপর সামনে চলতে লাগলো।

হাটতে হাটতে ঠোঁটে লেগে থাকা মধু চেটে চেটে খাচ্ছিল। ভাবলো, এতো মজার মধু আরেকটু খেয়ে নিলে কী হয়? আবার পেছনে ফিরলো। তখন মধুর একপাশ থেকে খেয়েছিল। এবার চিন্তা করলো ভিতরে মনে হয় আরো মজা। এবার আস্তে আস্তে বেয়ে বেয়ে মধু ফোঁটার উপরে উঠে গেল। বসে বসে আরামছে মধু খাচ্ছে। খেতে খেতে একপর্যায়ে পেট ফুলে গেল।

ঐদিকে আস্তে আস্তে পা দু'টো মধুর ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে। হঠাৎ টনক নড়ল তার। কিন্তু ততক্ষণে দেরী হয়ে গেছে। মধু থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চলছে। কিন্তু নাহ! মধুতে তার সমস্ত শরীর মাখা-মাখি অবস্থা। অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে আর উদ্ধার করতে সক্ষম হলো না। নাকে মুখে মধু ঢুকে দম বন্ধ হয়ে যেতে লাগল। অবশেষে পিপীলিকাটি মধুর ভেতরে আটকে পড়েই মৃত্যু বরণ করল।

শিক্ষণীয় বিষয়ঃ
উপরের ঘটনাটি সত্য কিনা জানি না! তবে পিপীলিকার ঐ চিত্র থেকে আমাদের জন্য অনেক কিছু শিখার আছে।

এই বিশাল দুনিয়াটাও বড় এক ফোঁটা মধুর।মত। যে এই মধুর পাশে বসে হালাল ও অল্পতেই তুষ্ট থাকবে সেই বেঁচে গেল। আর যে এর স্বাদের মধ্যে ডুব দিতে গিয়ে হালাল হারাম বাছ-বিচার না করে শুধু খেয়েই গেলো, আরেকটু আরেকটু করতে করতে এক দিন সে এর মায়াজালে আটকা পড়েই মারা যাবে। তখন আর কেউই উদ্ধার করতে পারবে না। ধ্বংস অনিবার্য। তার দুনিয়া আখেরাত দু'টোই শেষ।

* দয়াময় আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে
উপরের ঘটনাটি থেকে যথাযত শিক্ষা গ্রহণের তাওফীক দান করুন! অামিন।

লতা পাতা দিয়ে তৈরি ঔষধে ৩ জন রোগীকে এইডসমুক্ত করে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলেন বাংলাদেশের মোস্তাফিজুর রহমান

“জামালপুর শহরের মধ্য বাগেরহাটা এলাকার মোস্তাফিজুর রহমান মোহন নামের একজন কবিরাজ দেশীয় গাছ গাছালি ও লতা-পাতার নির্যাস দিয়ে এইডস নিরাময়ের ওষুধ আবিষ্কার করার দাবি জানিয়েছেন। সেই মহৌষধ সেবন করে ইতিমধ্যেই তিনজন রোগী শতভাগ এইডসমুক্ত হয়েছেন এবং ৪র্থ রোগী ক্রমেই সুস্থ হয়ে উঠছেন। সরকারি বা বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বাংলাদেশ তথা রোগীদের মরণব্যাধি এইডস থেকে রক্ষা করা সম্ভব হবে বলে দাবি করেছেন মোহন কবিরাজ। এইডস নিরাময়ের মহৌষধ উদ্ভাবক মোস্তাফিজুর রহমান মোহন কবিরাজ জানান, তার পিতা এবং পিতামহ দুজনই কবিরাজ ছিলেন।

তারা জীবদ্দশায় দেশীয় গাছ-গাছালি ও লতা-পাতার নির্যাস দিয়ে বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরি করে রোগাক্রান্ত শত শত মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে সুস্থ করেছেন। ওইসব পূর্ব পুরুষদের ঔষধি তথ্য সূত্রের ভিত্তিতে মোহন কবিরাজ দেশীয় গাছ গাছালি ও লতা-পাতার নির্যাস দিয়েই তৈরি করেছেন এইডস নিরাময়ের মহৌষধ। তিনি পরীক্ষামূলকভাবে সেই মহৌষধ সেবন করিয়ে ইতিমধ্যেই চট্টগ্রামের স্বপন, ঢাকার আশরাফ ও কুমিল্লার জেবুন্নাহার নামের তিনজন রোগীকে শতভাগ এইডসমুক্ত করেছেন। এ ছাড়াও জামাল নামের চতুর্থ রোগীকে এইডসমুক্ত করতে তিনি গত তিন মাস ধরে নিয়মিত ওষুধ সেবন করিয়ে দ্রুত সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি আরও জানান, তিনি নিজের উদ্ভাবিত ওষুধ দিয়ে বিনামূল্যে এইডস রোগের চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য দেশের বিভিন্ন এলাকায় একটি প্রচারপত্র বিলি করেন। ওই প্রচারপত্রের তথ্য সূত্রে পর্যায়ক্রমে চারজন এইডস রোগী তার কাছে চিকিৎসা নিতে আসেন। তিনি রোগীগুলোকে।চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য রোগীটি এইডস রোগী কিনা তা আগে নিশ্চিত হয়েছেন। আর সেজন্য আগন্তুক এইডস রোগীকে প্রথমে ঢাকা বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে
প্রথমে রোগীর রক্ত পরীক্ষা করিয়ে জেনে নিয়েছেন রোগীটির রক্তে কি পরিমাণ এইচ আই ভি’র উপস্থিতি বিদ্যমান।

পরে রোগীর শারিরীক অবস্থা এবং রোগের পরিধি জেনে সেই অনুপাতে নিজের উদ্ভাবিত।ওষুধ দিয়ে বিনামূল্যে এইডস রোগের চিকিৎসা সেবা শুরু করেন। এরপর এক মাস ওষুধ সেবনের। পর দ্বিতীয় দফায় রক্ত পরীক্ষা এবং চিকিৎসা শেষে তৃতীয় দফায় রক্ত পরীক্ষা করে রোগীর শরীর থেকে এইডস রোগ নিরাময়ের বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন। ঠিক একইভাবে।গত এক বছরে তিনি তিনজন রোগীকে শতভাগ। সুস্থ করে মরণব্যাধি এইডস রোগের কবল থেকে রক্ষা করেছেন। এইডস রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া চট্রগ্রামের স্বপন, ঢাকার আশরাফ ও কুমিল্লার জেবুন্নাহার এর সাথে কথা
বলে জানা গেছে, তারা প্রত্যেকেই ঢাকা
বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে রক্ত পরীক্ষা করে এইডস রোগী হিসাবে শনাক্ত হওয়ার পর মোহন কবিরাজের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন।

মোহন কবিরাজের দাবি, তার উদ্ভাবিত ওষুধ সেবনে এইডস আক্রান্ত প্রতিটি রোগী সুস্থ করে তোলা সম্ভব। তাই সরকারি বা বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় তার উদ্ভাবিত এইডস নিরাময়ের ওষুধের গুনাগুন যাচাই করে তা বিশ্বমানের ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তুলতে চান। সেই সাথে তিনি মরণব্যাধি এইডস থেকে রক্ষার জন্য তার
উদ্ভাবিত ওষুধ বাংলাদেশ ও পার্শ্ববর্তী ভারতসহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চান। এ ছাড়াও তিনি বিশ্বের সকল এইডস রোগীদের বাঁচতে তার উদ্ভাবিত ওষুধ প্রয়োগের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন।”